শিরোনাম :
বেগমগঞ্জে অবসর প্রাপ্ত সেনা সদস্যের বসত ঘরে আগুন নোয়াখালীতে ৯৯ ব্যাচেরপুনর্মিলন ও প্রস্তুতি নিয়ে সংবাদ সম্মেলন  ঈদে বিনোদন প্রেমিদের জন্য নতুন সাজে নোয়াখালীর গ্রীণ পার্ক দেশে বিরাজমান পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রন ও শান্তি প্রতিষ্ঠায় দ্রুত নির্বাচনের বিকল্প নেই।-ব্যারিষ্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন চট্টগ্রামে মাওলা আলী রাদিআল্লাহু আনহুর মহান শাহাদাত দিবস উপলক্ষে সালাতু সালাম মাহফিল অনুষ্ঠিত চট্টগ্রামে বদর দিবস উপলক্ষে সালাতু সালাম মাহফিল ও ইফতার মজলিস অনুষ্ঠিত ঘাস কাটতে গিয়ে মিলল তরুণের অর্ধগলিত লাশ ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ নোয়াখালী জেলা উত্তরের ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত সোনাইমুড়ীতে  চাঁদার দাবীতে ব্যবসা প্রতিষ্ঠােনে হামলার প্রতিবাদে  ও জড়িত সন্ত্রাসীদের বিচারের দাবীতে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সোনাইমুড়ীতে প্রবাসী শাহাদাত হোসেন ভুইয়ার ম্যানেজারের ওপর সন্ত্রাসী হামলা, হত্যার ভয়ভীতি প্রদর্শন. আতংকে নিরীহ পরিবার ও স্বজনরা

বেগমগঞ্জে আদালতের নির্দেশ অমান্য, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান উচ্ছেদ, ভাংচুর ও হয়রানির প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন

  • আপডেট সময় : শনিবার, আগস্ট ২৬, ২০২৩
  • 486 পাঠক

জাতীয় নিশান প্রতিবেদক:
আদালতের নির্দেশ অমান্য করে নোয়াখালীতে বেগমগঞ্জ উপজেলার মিরওয়ারিশপুর মজুমদার হাট আতিক উল্যা মিয়ার ব্যবসা প্রতিষ্ঠান উচ্ছেদ, ভাংচুর ও হয়রানির প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলনে অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার দুপুরে নোয়াখালী টিভি সাংবাদিক ফোরাম কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে ভোক্তভোগী আতিক উল্যা মিয়া জানান, দীর্ঘদিন থেকে তিনি সড়ক ও জনপদ বিভাগের উক্ত জায়গায় স-মিল স্থাপন করে ব্যবসা করে আসছেন। একটি কুচক্রী মহল তাকে উক্ত সম্পত্তি থেকে উচ্ছেদের পায়তারা করে আসছিলো। এ নিয়ে স্থানীয় শাহজাহানদের বিরুদ্ধে আতিক উল্যা মিয়ার আদালতে মামলা করলে আদালত আপত্তি শুনানী না হওয়া পর্যন্ত বিবাদী পক্ষকে উক্ত ভূমিতে স্থিতাবস্থা বজায় রাখার নির্দেশ দেন। কিন্তু বিবাদী পক্ষ প্রশাসনের লোকজনকে ভূল বুঝিয়ে ক্ষমতার অপব্যবহার ও আদালতের নির্দেশ অমান্য করে বৃহস্পতিবার বিকালে বুলডোজার দিয়ে আতিক উল্যা মিয়ার ব্যবসা প্রতিষ্ঠানসহ স-মিল ভেঙ্গে গুড়িয়ে দেয়। এ সময় তিনি আদালতের নির্দেশের কাগজপত্র দেখালেও প্রশাসনের লোকজন তা কর্নপাত করেননি। তবে যে কোন উচ্ছেদ অভিযানের আগে নোর্টিশ দেওয়ার কথা থাকলেও আতিক উল্যা মিয়া কোন নোর্টিশ পাননি। তাছাড়া ওই বাজারে সড়কের দুই পাশে শতাধিক দোকান থাকলেও সেগুলোতে অভিযান চালানো হয়নি বলে অভিযোগ করেন আতিক উল্যা মিয়া। একটি মাত্র প্রতিষ্ঠানে অভিযান চালানো রহস্যজনক মনে করছেন তিনি। এই উচ্ছেদ ও ভাংচুরের কারণে ৫০ লাখ টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয় বলে দাবী করেন ক্ষতিগ্রস্ত আতিক উল্যা মিয়া। তিনি প্রশাসনের উর্ধতন কর্তৃপক্ষের কাছে ন্যায় বিচার দাবী করেছেন। এ সময় ক্ষতিগ্রস্ত আতিক উল্যা মিয়ার পরিবারের সদস্যরা ও এলাকাবাসী উপস্থিত ছিলেন।
এ ব্যাপারে নোয়াখালী সড়ক ও জনপদ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী মো: শাকিরুল ইসলামের সাথে আলাপ করলে তিনি জানান, আমরা সড়ক বিভাগের জায়গায় উচ্ছেদ অভিযান চালিয়েছি। উচ্ছেদ অভিযানের আগে আমরা নিয়ম মতে একাধিক নেটির্শ দিয়েছি। এরপরও কেউ যদি ক্ষতিগ্রস্ত হয় আমাদের কিছু করার নেই।
আদালতের আদেশ অমান্য করার বিষয়ে তিনি বলেন, আদালতের আদেশের বিষয়টি আমাদের জানা নেই। আমাদেরকে কাগজপত্র দেখালে হয়তো বুঝতে পারতাম।
অপর এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ওই এলাকায় অন্য কেউ সড়ক বিভাগের জায়গা দখল করে থাকে তাদেরও উচ্ছেদ করা হবে। এটি আমাদের চলমান প্রক্রিয়া।

সামাজিক যোগাযোগ মধ্যমে শেয়ার করুন...

এ বিভাগের আরো খবর....

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *